গ্রিসে দু’কোটি বছর পুরনো গাছের অক্ষত শিকড় উদ্ধার

গ্রিসে দু’কোটি বছর পুরনো গাছের অক্ষত শিকড় উদ্ধার

মাটি খুঁড়তে গিয়ে পুরানো অনেক সম্পদ বের হয়ে আসার ঘটনা নিত্যদিনের। তবে, এবার ঘটেছে এক অন্য ঘটনা। গ্রিসে অন্তত দুই কোটি বছর আগের একটি গাছের জীবাশ্ম পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এতো বছর মাটির নিচে থাকলেও গাছটির শিকড় অক্ষত থাকায় বিস্মিত বিজ্ঞানীরা।

একটি গাছ কতোদিন বাঁচে বা এর শেকড় কখন নষ্ট হয়? এমন প্রশ্নে মিলবে ভিন্ন ভিন্ন উত্তর। তবে, সঠিক সময়টা হয়তো কেউই বলতে পারবে না।

বিষয়টি আরও জটিল করেছে গ্রিসের আগ্নেয় দ্বীপ লেসবোসের একটি গাছ। সম্প্রতি দ্বীপটিতে খননের সময় একটি গাছের জীবাশ্ম পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবি গাছটি অন্তত দুই কোটি বছর আগের। এমনকি গাছটির শেকড় নাকি এখনো অক্ষত রয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এটি সত্যিই তাৎপর্যপূর্ণ। শাখাসহ গাছটিকে পাওয়া গেছে। এ ধরনের ঘটনা এই অঞ্চলে আগে কখনো হয়নি। এমনকি বিশ্বেও এতো পুরানো গাছের জীবাশ্ম পাওয়ার ঘটনা বিরল। এটা নিয়ে আমরা বিস্তর গবেষণা চালাবো।

গবেষকরা মনে করছেন, সেসময় আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের কারণে গাছটি মাটির নিচে চাপা পড়ে যেতে পারে।

জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে সেসময়কার জলবায়ু, প্রাণী সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। অতীতের চেয়ে বর্তমানে জলবায়ু কতোটা পরিবর্তন হয়েছে তাও জানা যাবে বলে উল্লেখ করেন তারা।

বিশালাকার গাছের জীবাশ্ম ছাড়াও কাঠ ও পাতার নমুনা পাওয়া গেছে। জায়গাটিকে উন্মুক্ত জাদুঘর করার কথা ভাবছে কর্তৃপক্ষ। যেন সহজেই মানুষ এটা দেখতে পারে।

একটি গাছ কতোদিন বাঁচে বা এর শেকড় কখন নষ্ট হয়? এমন প্রশ্নে মিলবে ভিন্ন ভিন্ন উত্তর। তবে, সঠিক সময়টা হয়তো কেউই বলতে পারবে না।

বিষয়টি আরও জটিল করেছে গ্রিসের আগ্নেয় দ্বীপ লেসবোসের একটি গাছ। সম্প্রতি দ্বীপটিতে খননের সময় একটি গাছের জীবাশ্ম পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবি গাছটি অন্তত দুই কোটি বছর আগের। এমনকি গাছটির শেকড় নাকি এখনো অক্ষত রয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এটি সত্যিই তাৎপর্যপূর্ণ। শাখাসহ গাছটিকে পাওয়া গেছে। এ ধরনের ঘটনা এই অঞ্চলে আগে কখনো হয়নি। এমনকি বিশ্বেও এতো পুরানো গাছের জীবাশ্ম পাওয়ার ঘটনা বিরল। এটা নিয়ে আমরা বিস্তর গবেষণা চালাবো।

গবেষকরা মনে করছেন, সেসময় আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের কারণে গাছটি মাটির নিচে চাপা পড়ে যেতে পারে।

জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে সেসময়কার জলবায়ু, প্রাণী সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। অতীতের চেয়ে বর্তমানে জলবায়ু কতোটা পরিবর্তন হয়েছে তাও জানা যাবে বলে উল্লেখ করেন তারা।

বিশালাকার গাছের জীবাশ্ম ছাড়াও কাঠ ও পাতার নমুনা পাওয়া গেছে। জায়গাটিকে উন্মুক্ত জাদুঘর করার কথা ভাবছে কর্তৃপক্ষ। যেন সহজেই মানুষ এটা দেখতে পারে।

আপনি আরও পড়তে পারেন